ঢাকা ০২:০০ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ০৭ অগাস্ট ২০২৫, ২২ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
রাজবাড়ী জেলা ওয়ার্কার্স পার্টি সাধারণ সম্পাদক কমরেড আরমান আলীর মৃত্যুতে ওয়ার্কার্স পার্টির শোক বীরমুক্তিযোদ্ধা মাহমুদুর রহমান বাবুর মৃত্যুতে ওয়ার্কার্স পার্টির শোক বিমান দুর্ঘটনায় হতাহতদের প্রতি গভীর শোক ও সমবেদনা জানিয়েছে বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টি পার্বত্য চুক্তি বাতিলের কথা ইতিহাস মুছে ফেলার আয়োজন। রাজনীতির নতুন মুখোশ, বামপন্থার বিভ্রান্তি ও ভবিষ্যতের সন্ধান চাঁদপুরে সিনিয়র যুব রেড ক্রিসেন্ট ফোরামের নতুন কমিটি গঠন কাবুলে আসন্ন পানি সংকট গোপালগঞ্জে জনতার ওপর গুলিবর্ষণ ও হত্যাকাণ্ডের তীব্র নিন্দা জানাল বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টি তারেক রহমানের বিরুদ্ধে মিথ্যাচারের প্রতিবাদে পুরান ঢাকায় বিএনপির বিক্ষোভ আবুল বারাকত এতদিন বাইরে ছিলেন সেটাই অনেক!
রাজশাহীর চারঘাট উপজেলার বড়বড়িয়া বেলতলার

২০ বছর ধরে মাকে নিয়ে রাস্তার ধারে জিনারুল

  • আলা উদ্দিন
  • আপডেট সময় ১০:৫৫:৫৩ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১৯ জানুয়ারী ২০২২
  • ১৪৯ বার পড়া হয়েছে

রাজশাহীর চারঘাট উপজেলার বড়বড়িয়া বেলতলার ৬ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা জিনারুল বিশ্বাস (৪০)। রাজশাহীর আন্তজেলার রোজা নামের গাড়িতে সহকারীর কাজ করতেন তিনি। ২০০১ সালে যুবক বয়সেই বসেছিলেন বিয়ের পিঁড়িতে। বেঁধেছিলেন সংসার। তবে বেশি দিন টেকেনি সেই সংসার।

২০০২ সালে একটি দুর্ঘটনায় আহত হন জিনারুল। এতে পঙ্গুত্ব বরণ করতে হয় তাকে। তারপর কোমর থেকে পায়ের নিচ পর্যন্ত ক্ষত থেকে শরীরে শুরু হয় পচন। এতে পুরোপুরি শয্যাশায়ী হতে হয় তাকে। এরপর থেকে তার জীবনে নেমে আসে অন্ধকার ও একাকিত্ব। হয়ে পড়েন কর্মহীন। এ কারণে ২০০৩ সালে তার স্ত্রী তাকে ছেড়ে চলে যান। তাতে কী? অচল ও রোগাক্রান্ত সন্তানকে তো আর ফেলতে পারেননি জিনারুলের মা জহুরা বেওয়া (৭২)। সেই থেকে আজ অবধি সন্তানকে আগলে রেখেছেন তিনি।

রাজবাড়ী জেলা ওয়ার্কার্স পার্টি সাধারণ সম্পাদক কমরেড আরমান আলীর মৃত্যুতে ওয়ার্কার্স পার্টির শোক

রাজশাহীর চারঘাট উপজেলার বড়বড়িয়া বেলতলার

২০ বছর ধরে মাকে নিয়ে রাস্তার ধারে জিনারুল

আপডেট সময় ১০:৫৫:৫৩ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১৯ জানুয়ারী ২০২২

রাজশাহীর চারঘাট উপজেলার বড়বড়িয়া বেলতলার ৬ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা জিনারুল বিশ্বাস (৪০)। রাজশাহীর আন্তজেলার রোজা নামের গাড়িতে সহকারীর কাজ করতেন তিনি। ২০০১ সালে যুবক বয়সেই বসেছিলেন বিয়ের পিঁড়িতে। বেঁধেছিলেন সংসার। তবে বেশি দিন টেকেনি সেই সংসার।

২০০২ সালে একটি দুর্ঘটনায় আহত হন জিনারুল। এতে পঙ্গুত্ব বরণ করতে হয় তাকে। তারপর কোমর থেকে পায়ের নিচ পর্যন্ত ক্ষত থেকে শরীরে শুরু হয় পচন। এতে পুরোপুরি শয্যাশায়ী হতে হয় তাকে। এরপর থেকে তার জীবনে নেমে আসে অন্ধকার ও একাকিত্ব। হয়ে পড়েন কর্মহীন। এ কারণে ২০০৩ সালে তার স্ত্রী তাকে ছেড়ে চলে যান। তাতে কী? অচল ও রোগাক্রান্ত সন্তানকে তো আর ফেলতে পারেননি জিনারুলের মা জহুরা বেওয়া (৭২)। সেই থেকে আজ অবধি সন্তানকে আগলে রেখেছেন তিনি।