ঢাকা ০৬:১৭ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ০৫ অগাস্ট ২০২৫, ২১ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
রাজবাড়ী জেলা ওয়ার্কার্স পার্টি সাধারণ সম্পাদক কমরেড আরমান আলীর মৃত্যুতে ওয়ার্কার্স পার্টির শোক বীরমুক্তিযোদ্ধা মাহমুদুর রহমান বাবুর মৃত্যুতে ওয়ার্কার্স পার্টির শোক বিমান দুর্ঘটনায় হতাহতদের প্রতি গভীর শোক ও সমবেদনা জানিয়েছে বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টি পার্বত্য চুক্তি বাতিলের কথা ইতিহাস মুছে ফেলার আয়োজন। রাজনীতির নতুন মুখোশ, বামপন্থার বিভ্রান্তি ও ভবিষ্যতের সন্ধান চাঁদপুরে সিনিয়র যুব রেড ক্রিসেন্ট ফোরামের নতুন কমিটি গঠন কাবুলে আসন্ন পানি সংকট গোপালগঞ্জে জনতার ওপর গুলিবর্ষণ ও হত্যাকাণ্ডের তীব্র নিন্দা জানাল বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টি তারেক রহমানের বিরুদ্ধে মিথ্যাচারের প্রতিবাদে পুরান ঢাকায় বিএনপির বিক্ষোভ আবুল বারাকত এতদিন বাইরে ছিলেন সেটাই অনেক!

কাবুলে আসন্ন পানি সংকট

অক্সিজেন বিহীন অবস্হায় মাত্র চার মিনিটের মধ্যে মানুষের মত্যু হয়। আর পানি পান ছাড়া মানুষ বাঁচতে পারে মোটামুটি তিন দিন। মানুষের জীবনে অক্সিজেন বেশি গুরুত্বপূর্ণ না পানি সেটা মূর্খের তর্কের বিষয়। প্রাণদায়িনী এ-দুটি উপাদানকে প্রকৃতি প্রাণীকূলের ব্যবহারের জন্যে অকৃপণ হাতে দান করেছে।

 

স্বাভাবিক সময়ে প্রকৃতি একজন মানুষের প্রয়োজনীয় অক্সিজেন ভোগের ক্ষেত্রে স্হান, কাল, ধনী-গরিব ভেদে যে সাম্যতার এবং শ্রমহীন প্রাপ্তির নিশ্চয়তা বিধান করেছে পানি প্রাপ্তির ক্ষেত্রে সেটা করেনি। এ ক্ষেত্রে প্রকৃতির তৈরি বৈষম্য চোঁখে পরবার মতো।

 

জীবন-জীবিকার সর্বক্ষেত্রে পানির বহুমাত্রিক ব্যবহার বিস্ময়কর।শৌচকার্য থেকে হুজুরের পানিপড়া অথবা পারমানবিক চুল্লি সব খানেই প্রয়োজন পানির। তবে প্রকৃতি এ পানি যথেচ্ছ ব্যবহারের লাইসেন্স দেয়নি। এর অপব্যবহার অথবা পর্যাপ্ত পানি প্রাপ্তির পূর্বশর্তগুলো পূরণ না হলে প্রকৃতি বিরুপ হয়। আর প্রকৃতি বিরুপ হলে সে কতখানি নির্মম হতে পারে তার প্রমান আছে ভূরি-ভূরি।

 

তবে জীবন-জীবিকার জন্যে এ-হেন প্রয়োজনীয় পানি সম্পর্কে মানুষের অসচেতনতা অনেকটা অগ্রহনযোগ্য পর্যায়ে।পানির গুরুত্ব নিয়ে বেঞ্জামিন ফ্রান্কলিনের বিখ্যাত উক্তি “ when well is dry we know the worth of water” অর্থাৎ কুয়া শুকিয়ে গেলেই আমরা কেবল পানির গুরুত্ব বুঝতে পারি।

 

বৃটিশ-আমেরিকান কবি W.H.Auden কাব্য করে লিখেছেন “ thousands have lived without love, not one without water.”

 

Dunn Ross তার বিখ্যাত বই ‘ The Adventures of Ibn Battuta: A Muslim Traveler of Fourteenth Century’তে তৃষ্ণায় মৃত্যুর এক মমর্মান্তিক ঘটনার কথা উল্লেখ করেছেন। সালটা ১৪৩০। মিশরীয় এক হ্জ্জ কাফেলা রওনা হয়েছে মক্কার পথে। গরমকালের দীর্ঘ মরুভূমি পাড়ি দিতে পথিমধ্যে তাদের পানি শেষ হয়ে যায়। প্রচন্ড গরমে এবং তৃষ্ণায় সে কাফেলার ৩০০০ জন হজ্জ যাত্রীর সবারই মৃত্যু হয়। (“… in 1430, 3000 Egyptians perished of heat and thirst”- Dunn page 67).

 

পানি নিয়ে এত কথা বলবার কারন কাবুলের আসন্ন পানি সংকট নিয়ে Mercy Corps নামের একটা NGO-র “KABUL’S WATER CRISIS: An Inflection Point for Action নামের প্রতিবেদন (প্রতিবেদনের লিন্কটার জন্যে এ লেখার শেষে দেখুন)।

 

এ প্রতিবেদনে শংকা প্রকাশ করা হয়েছে যে পৃথিবীর আধুনিক শহরগুলোর মধ্যে কাবুলই প্রথম পানি শূন্য শহর হবার ঝুঁকিতে আছে। পরিস্হিতির ভয়াবাহতাকে আমলে নিয়ে ব্রিটেনের খ্যাতনামা দৈনিক The Gurdian তাদের ৭ই জুন সংখায় এটাকে প্রধান খবর হিসাবে ছেঁপেছে – Kabul at risk of becoming first modern city to run out of water, report warns

 

“NGO says Afghan capital’s 7 million people face existential crisis that world needs urgently to address”

 

কি ভয়াবাহ সংবাদ! একবার কল্পনা করুন সত্তর লক্ষ লোকের ঐ শহরে কোথাও এক ফোঁটা পানি নাই। আবাল, বৃদ্ধ, বণিতা সবাই ছুটছে এক গন্ডুস পানির জন্যে- ভাবা যায়? এর প্রধান কারন পর্যাপ্ত পানির recharge এর অভাবে গত এক দশকে কাবুল শহরে পানির স্তর নেমে গেছে প্রায় ৩০ মিটার। এটা শুধু কাবুলে না এশিয়া আফ্রিকার বহু দেশ-ই সামনের দিনগুলোতে এমন পানি সংকটের ঝুঁকির মধ্যে পরবে।

 

USAID-এ কাজ করবার সূত্রে আমাকে প্রায়ই আফ্রিকার দেশগুলোর প্রত্যন্ত অঞ্চলে যেতে হতো। দক্ষিন সুদান এবং কঙ্গোর সীমানা লাগোয়া উগান্ডার উত্তারাঞ্চলের জেলা আরুয়া। USAID-এর অর্থায়নে একটা NGO এ জেলার বিভিন্ন গ্রামে FP/MCH প্রকল্প বাস্তবায়নের কাজ করতো। ২০২২ সালের নভেম্বরে আমি এ জেলার একটা গ্রামে এদের কাজ দেখতে যাই। গ্রামটা একটু টিলা-টিলা। গ্রামের বাড়িগুলো বেশ ছড়ানো ছিটানো। এ গ্রামে একটা মাত্রই borehole বা পানির কল।

 

গ্রামের সমস্ত মানুষ আসে এখান থেকে পানি নিতে। পানি নিতে আসা যে মহিলার সাথে আমার কথা হয়েছিলো তার বাড়ির দূরত্ব এ পানির কল থেকে চার কিলো মিটার দূরে। তার পরিবারের লোক সংখা পাঁচ জন। তার হাতে হলুদ রঙের দুটো প্লাস্টিকের ক্যান। প্রতিটিতে পানি ধরে ১৫ লিটার করে।প্রতিদিন চার কি:মি পথ পাড়ি দিয়ে সে আসে পানি নিতে।পাঁচ জনের সংসারের যাবতীয় কাজ চলে এই ৩০ লিটার পানিতে। একবার চোঁখ বন্ধ করে এ কল্পচিত্রটা দেখবার চেষ্টা করুন। এমন চিত্র আফ্রিকার অনেক দেশেরই।

 

তৃতীয় বিশ্বের শতকরা ৮০ ভাগ সংসারের পানি সংগ্রহের এমন দায় ভার অন্যায্য ভাবে কেবল মাত্র মহিলাদের ঊপর।

 

পানির একটা প্রধান উৎস নদী। আন্ত:দেশীয় এসব নদীর পানির হিস্যা নিয়ে দেশ গুলির মধ্য বিরোধ প্রায় যুদ্ধাবস্হায় পৌঁছেছে। উজানের দেশ গুলো অনেক ক্ষেত্রেই পানিকে অঘোষিত অস্ত্র হিসাবে ব্যবহার করছে। এর বড় প্রমান ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধের পর উজানের দেশ ভারত দু দশের মধ্যে প্রবাহমান সিন্ধু নদীর পানিকে আটকে দেয়। গঙ্গা, তিস্তা, সুরমা মাতামহুরীর মতো আন্ত:দেশীয় নদীর পানির হিস্যা নিয়ে ভারতের সাথে বাংলাদেশের তিক্ততাও দিনকে দিন বাড়ছে।

 

পানি নিয়ে বিবাদ দেখে আমেরিকার বিখ্যাত সাহিত্যক এবং humorist মার্ক টুয়াইন বলেছিলেন “that whiskey is for drinking and water is for fighting”

 

 

World Bank এর সাবেক ভাইস প্রেসিডেন্ট এবং বিখ্যাত মিশরীয় পন্ডিত ইসমাইল সেরাগেলডিন ( Ismail Serageldin) ১৯৯৫ সালে বলেছিলেন “ the wars of the century were fought over oil, the war of the next century will be fought over water”.

 

সারা পৃথিবীজুড়ে পানি সংকট যে দিকে যাচ্ছে তাতে মনে হয় পানিকে ঘিরে আর একটা বিশ্বযুদ্ধ বাধতে আর বেশি দেরি নাই।

রাজবাড়ী জেলা ওয়ার্কার্স পার্টি সাধারণ সম্পাদক কমরেড আরমান আলীর মৃত্যুতে ওয়ার্কার্স পার্টির শোক

কাবুলে আসন্ন পানি সংকট

আপডেট সময় ০৭:৩৮:৪২ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৮ জুলাই ২০২৫

অক্সিজেন বিহীন অবস্হায় মাত্র চার মিনিটের মধ্যে মানুষের মত্যু হয়। আর পানি পান ছাড়া মানুষ বাঁচতে পারে মোটামুটি তিন দিন। মানুষের জীবনে অক্সিজেন বেশি গুরুত্বপূর্ণ না পানি সেটা মূর্খের তর্কের বিষয়। প্রাণদায়িনী এ-দুটি উপাদানকে প্রকৃতি প্রাণীকূলের ব্যবহারের জন্যে অকৃপণ হাতে দান করেছে।

 

স্বাভাবিক সময়ে প্রকৃতি একজন মানুষের প্রয়োজনীয় অক্সিজেন ভোগের ক্ষেত্রে স্হান, কাল, ধনী-গরিব ভেদে যে সাম্যতার এবং শ্রমহীন প্রাপ্তির নিশ্চয়তা বিধান করেছে পানি প্রাপ্তির ক্ষেত্রে সেটা করেনি। এ ক্ষেত্রে প্রকৃতির তৈরি বৈষম্য চোঁখে পরবার মতো।

 

জীবন-জীবিকার সর্বক্ষেত্রে পানির বহুমাত্রিক ব্যবহার বিস্ময়কর।শৌচকার্য থেকে হুজুরের পানিপড়া অথবা পারমানবিক চুল্লি সব খানেই প্রয়োজন পানির। তবে প্রকৃতি এ পানি যথেচ্ছ ব্যবহারের লাইসেন্স দেয়নি। এর অপব্যবহার অথবা পর্যাপ্ত পানি প্রাপ্তির পূর্বশর্তগুলো পূরণ না হলে প্রকৃতি বিরুপ হয়। আর প্রকৃতি বিরুপ হলে সে কতখানি নির্মম হতে পারে তার প্রমান আছে ভূরি-ভূরি।

 

তবে জীবন-জীবিকার জন্যে এ-হেন প্রয়োজনীয় পানি সম্পর্কে মানুষের অসচেতনতা অনেকটা অগ্রহনযোগ্য পর্যায়ে।পানির গুরুত্ব নিয়ে বেঞ্জামিন ফ্রান্কলিনের বিখ্যাত উক্তি “ when well is dry we know the worth of water” অর্থাৎ কুয়া শুকিয়ে গেলেই আমরা কেবল পানির গুরুত্ব বুঝতে পারি।

 

বৃটিশ-আমেরিকান কবি W.H.Auden কাব্য করে লিখেছেন “ thousands have lived without love, not one without water.”

 

Dunn Ross তার বিখ্যাত বই ‘ The Adventures of Ibn Battuta: A Muslim Traveler of Fourteenth Century’তে তৃষ্ণায় মৃত্যুর এক মমর্মান্তিক ঘটনার কথা উল্লেখ করেছেন। সালটা ১৪৩০। মিশরীয় এক হ্জ্জ কাফেলা রওনা হয়েছে মক্কার পথে। গরমকালের দীর্ঘ মরুভূমি পাড়ি দিতে পথিমধ্যে তাদের পানি শেষ হয়ে যায়। প্রচন্ড গরমে এবং তৃষ্ণায় সে কাফেলার ৩০০০ জন হজ্জ যাত্রীর সবারই মৃত্যু হয়। (“… in 1430, 3000 Egyptians perished of heat and thirst”- Dunn page 67).

 

পানি নিয়ে এত কথা বলবার কারন কাবুলের আসন্ন পানি সংকট নিয়ে Mercy Corps নামের একটা NGO-র “KABUL’S WATER CRISIS: An Inflection Point for Action নামের প্রতিবেদন (প্রতিবেদনের লিন্কটার জন্যে এ লেখার শেষে দেখুন)।

 

এ প্রতিবেদনে শংকা প্রকাশ করা হয়েছে যে পৃথিবীর আধুনিক শহরগুলোর মধ্যে কাবুলই প্রথম পানি শূন্য শহর হবার ঝুঁকিতে আছে। পরিস্হিতির ভয়াবাহতাকে আমলে নিয়ে ব্রিটেনের খ্যাতনামা দৈনিক The Gurdian তাদের ৭ই জুন সংখায় এটাকে প্রধান খবর হিসাবে ছেঁপেছে – Kabul at risk of becoming first modern city to run out of water, report warns

 

“NGO says Afghan capital’s 7 million people face existential crisis that world needs urgently to address”

 

কি ভয়াবাহ সংবাদ! একবার কল্পনা করুন সত্তর লক্ষ লোকের ঐ শহরে কোথাও এক ফোঁটা পানি নাই। আবাল, বৃদ্ধ, বণিতা সবাই ছুটছে এক গন্ডুস পানির জন্যে- ভাবা যায়? এর প্রধান কারন পর্যাপ্ত পানির recharge এর অভাবে গত এক দশকে কাবুল শহরে পানির স্তর নেমে গেছে প্রায় ৩০ মিটার। এটা শুধু কাবুলে না এশিয়া আফ্রিকার বহু দেশ-ই সামনের দিনগুলোতে এমন পানি সংকটের ঝুঁকির মধ্যে পরবে।

 

USAID-এ কাজ করবার সূত্রে আমাকে প্রায়ই আফ্রিকার দেশগুলোর প্রত্যন্ত অঞ্চলে যেতে হতো। দক্ষিন সুদান এবং কঙ্গোর সীমানা লাগোয়া উগান্ডার উত্তারাঞ্চলের জেলা আরুয়া। USAID-এর অর্থায়নে একটা NGO এ জেলার বিভিন্ন গ্রামে FP/MCH প্রকল্প বাস্তবায়নের কাজ করতো। ২০২২ সালের নভেম্বরে আমি এ জেলার একটা গ্রামে এদের কাজ দেখতে যাই। গ্রামটা একটু টিলা-টিলা। গ্রামের বাড়িগুলো বেশ ছড়ানো ছিটানো। এ গ্রামে একটা মাত্রই borehole বা পানির কল।

 

গ্রামের সমস্ত মানুষ আসে এখান থেকে পানি নিতে। পানি নিতে আসা যে মহিলার সাথে আমার কথা হয়েছিলো তার বাড়ির দূরত্ব এ পানির কল থেকে চার কিলো মিটার দূরে। তার পরিবারের লোক সংখা পাঁচ জন। তার হাতে হলুদ রঙের দুটো প্লাস্টিকের ক্যান। প্রতিটিতে পানি ধরে ১৫ লিটার করে।প্রতিদিন চার কি:মি পথ পাড়ি দিয়ে সে আসে পানি নিতে।পাঁচ জনের সংসারের যাবতীয় কাজ চলে এই ৩০ লিটার পানিতে। একবার চোঁখ বন্ধ করে এ কল্পচিত্রটা দেখবার চেষ্টা করুন। এমন চিত্র আফ্রিকার অনেক দেশেরই।

 

তৃতীয় বিশ্বের শতকরা ৮০ ভাগ সংসারের পানি সংগ্রহের এমন দায় ভার অন্যায্য ভাবে কেবল মাত্র মহিলাদের ঊপর।

 

পানির একটা প্রধান উৎস নদী। আন্ত:দেশীয় এসব নদীর পানির হিস্যা নিয়ে দেশ গুলির মধ্য বিরোধ প্রায় যুদ্ধাবস্হায় পৌঁছেছে। উজানের দেশ গুলো অনেক ক্ষেত্রেই পানিকে অঘোষিত অস্ত্র হিসাবে ব্যবহার করছে। এর বড় প্রমান ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধের পর উজানের দেশ ভারত দু দশের মধ্যে প্রবাহমান সিন্ধু নদীর পানিকে আটকে দেয়। গঙ্গা, তিস্তা, সুরমা মাতামহুরীর মতো আন্ত:দেশীয় নদীর পানির হিস্যা নিয়ে ভারতের সাথে বাংলাদেশের তিক্ততাও দিনকে দিন বাড়ছে।

 

পানি নিয়ে বিবাদ দেখে আমেরিকার বিখ্যাত সাহিত্যক এবং humorist মার্ক টুয়াইন বলেছিলেন “that whiskey is for drinking and water is for fighting”

 

 

World Bank এর সাবেক ভাইস প্রেসিডেন্ট এবং বিখ্যাত মিশরীয় পন্ডিত ইসমাইল সেরাগেলডিন ( Ismail Serageldin) ১৯৯৫ সালে বলেছিলেন “ the wars of the century were fought over oil, the war of the next century will be fought over water”.

 

সারা পৃথিবীজুড়ে পানি সংকট যে দিকে যাচ্ছে তাতে মনে হয় পানিকে ঘিরে আর একটা বিশ্বযুদ্ধ বাধতে আর বেশি দেরি নাই।